গুজরাটের জয়ের নায়ক তেওয়াতিয়া, ম্যাচসেরা গিল

শেষ ওভারে গুজরাটের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১৯ রানের। উইকেটে পান্ডিয়া আর মিলার ছিলেন। ওডিন স্মিথ প্রথম বলটাই ওয়াইড দেন। পরের বলে আউট হয়ে ফেরেন পান্ডিয়া। উইকেটে আসেন তেওয়াতিয়া। স্মিথের করা দ্বিতীয় বল থেকে ১ রানই নিতে পারেন তিনি। সেই সময় ডাগআউটে নিজের আউটের জন্য নিজেকেই যেন শাপশাপান্ত করছিলেন পান্ডিয়া। চেয়ারে না বসে এদিক–ওদিক মাথা ঝোঁকাচ্ছিলেন তিনি। পরের বলে মিলার চার মারলে একটু শান্ত হন পান্ডিয়া। চতুর্থ বলে ১ রান নেন মিলার, স্ট্রাইকে যান তেওয়াতিয়া। পান্ডিয়া তখন হতাশায় নুয়েই পড়েছিলেন। শেষ ২ বলে যে ১২ রান দরকার পড়ে গুজরাটের। কিন্তু সবাইকে অবাক করে শেষ দুই বলে দুটি ছক্কা মেরে দেন তেওয়াতিয়া। গুজরাটও ৬ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।
এর আগে পাঞ্জাব ৯ উইকেটে ১৮৯ রান তুলতে পারে লিয়াম লিভিংস্টোনের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে। আগের ম্যাচে ৬০ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে পাঞ্জাব কিংস একাদশে জায়গা পাকা করেন লিভিংস্টোন। কালও একই ছন্দে দেখা গেল এই ইংলিশ ব্যাটসম্যানকে। গুজরাটের বিপক্ষে কাল পাঞ্জাবের ইনিংস একাই টেনেছেন, দলের বিপদে খেলেছেন ২৭ বলে ৬৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস। ৭টি চার ও ৪টি ছক্কায় সাজানো লিভিংস্টোনের ইনিংসে ভর করেই পাঞ্জাব চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়তে পেরেছে।
মুম্বাইয়ের ব্রাবোর্ন স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই মায়াঙ্ক আগারওয়াল ও জনি বেয়ারস্টোর উইকেট হারায় পাঞ্জাব। এরপর শিখর ধাওয়ানকে নিয়ে ৫২ রান যোগ করেন লিভিংস্টোন। রশিদ খানের স্পিনে ধাওয়ান ৩৫ রান করে আউট হলেও লিভিংস্টোন রানের গতি কমতে দেননি। ১৬তম ওভারে রশিদের বলে মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মারার চেষ্টায় ক্যাচ আউট হন লিভিংস্টোন। এরপর রাহুল চাহার এসে যোগ করেন ১৪ বলে ২২ রান।

Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me.
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you.