তিনবার ম্যাচ ফিক্সিং এর প্রস্তাব পেয়েও তা জানাননি আইসিসিকে। যার কারণে শাস্তির মুখে পড়তে হয়েছে সাকিব আল হাসানকে। একবছরে কোন ধরনের ক্রিকেট খেলতে পারবেন না সাকিব আল হাসান। এই এক বছরে ক্রিকেট থেকে দূরে থাকার কারণে জাতীয় দলের হয়ে ৩৬ টা ম্যাচ খেলতে পারবেন না সাকিব।
নভেম্বরে ভারতের বিপক্ষে তিনটি টি-২০ ও ২ টি টেস্ট খেলতে পারবেন না সাকিব। সাকিবের পরিবর্তে ভারত সফরে টি-২০ তে মাহামুদউল্লাহ আর টেস্টে মুমিনুল হক অধিনায়ক হয়েছেন।
আগামী বছরের জানুয়ারি- ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানের সাথে দুটি টেস্ট আর তিনটি টি-২০ খেলার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। সেটিও খেলতে পারবেন না সাকিব।
২০২০ সালের মার্চ মাসে জিম্বাবুয়ে সফরে একটি টেস্ট ও ৫ টি টি-২০ খেলতে পারবেন না সাকিব আল হাসান।
মে-জুন মাসে আয়ারল্যান্ড সফরে একটি টেস্ট, ৩টি ওয়ানডে আর তিনটি টি-২০ খেলতে পারবেন না তিনি। ঘরের মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুইটি টেস্ট ও মিস করবেন তিনি।
২০২০ এর জুলাই মাসে শ্রলঙ্কা সফরে তিনটি টেস্টেও পাওয়া যাবে না সাকিবকে।
আগামী বছরের আগেস্ট ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুইটি টেস্টে পাওয়া যাবে না সাকিবকে।
অক্টোবরে নিউজিল্যান্ড সফরে তিনটি টি-২০ ম্যাচ এবং অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত টি-২০ বিশ্বকাপ ও মিস করবেন সাকিব আল হাসান।
সম্পাদক: শামীম আহমেদ, নির্বাহী সম্পাদক: এস এম মিজানুর রহমান মামুন, প্রকাশক: রাজন আকন্দ
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | দেশেরবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম