রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে মশার ওষুধ পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে বলে দাবি করছে । আর এদিকে মশার কামড়ে ঢাকাবাসী যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ। যতোই দিন যাচ্ছে, এই যন্ত্রণার মাত্রা ততোই বাড়ছে। মিরপুর, গাবতলী, শ্যামলী, যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, রামপুরা, মধ্যবাড্ডা, শনিরআখড়াসহ রাজধানীর সব এলাকায় মশার উপদ্রব বাড়তে দেখা যাচ্ছে।
মশা নিধনের দায়িত্ব দুই সিটি করপোরেশনের থাকায় সিটি করপোরেশন বলছে, মশা নিধনে নিয়মিত কার্যক্রম চলছে। তবে সাঁড়াশি কোনো অভিযান নেই। রাজধানীর সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, মশার সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আছে।
রাজধানীর রামপুরার বাসিন্দা মৌসুমী আক্তার বলেন, জানালা খুললে মশা হুড়হুড় করে রুমে ঢুকে যায়। একই অবস্থা হাতিরঝিল এলাকাতেও। সেখানে ঘুরতে যাওয়া মানুষের নাকেমুখে বাড়ি খায় উড়তে থাকা এই পতঙ্গ।
রাজধানীর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা সারওয়ার গণমাধ্যমকে বলেন, কীটনাশকের যা মজুত আছে তা দিয়ে সাত-আট মাস ভালোভাবে চলে যাবে। এটা শেষ হওয়ার আগেই আবার মজুত করা হবে।
গণমাধ্যমের হঠাৎ মশার উপদ্রব বাড়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি উল্লেখ করে বলেন, পানি কমে গিয়েছে। তাই পানির ঘনত্ব বেড়ে নোংরা হয়েছে বেশি। কিউলেক্স মশা নোংরা পানিতে জন্মে। তাই এই সময় থেকে কিউলেক্স মশা বাড়ে।
সম্পাদক: শামীম আহমেদ, নির্বাহী সম্পাদক: এস এম মিজানুর রহমান মামুন, প্রকাশক: রাজন আকন্দ
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | দেশেরবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম